Connect with us

প্রযুক্তি

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়: জ্ঞানের আলোয় আলোকিত যশোর
0 (0)

Published

on

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়: জ্ঞানের আলোয় আলোকিত যশোর

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়: জ্ঞানের আলোয় আলোকিত যশোর

Advertisement

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়: শিক্ষা ও উদ্ভাবনের পথিকৃৎ

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (JUST) 2007 সালে প্রতিষ্ঠিত একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, যা জ্ঞান ও উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিক্ষা প্রদানের দিকে মনোনিবেশ করছে। দক্ষিণাঞ্চলের উচ্চশিক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয়টি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। JUST এর শিক্ষার মান, গবেষণার সুযোগ এবং অত্যাধুনিক অবকাঠামো প্রতি বছর হাজারো শিক্ষার্থীকে আকর্ষিত করে।

Advertisement

বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস ও উদ্দেশ্য

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পেছনে মূল উদ্দেশ্য ছিল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিক্ষার মান উন্নত করা এবং দেশের উন্নয়নে দক্ষ জনশক্তি তৈরি করা। বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপনের আগে, দক্ষিণাঞ্চলে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিক্ষার সুযোগ-সুবিধা খুবই সীমিত ছিল। JUST এর আগমনের ফলে এই অঞ্চলের শিক্ষার মান উন্নত হয়েছে এবং অর্থনৈতিক বিকাশেও গতি এসেছে।

Advertisement

অবকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধা

JUST একটি সুন্দর এবং আধুনিক ক্যাম্পাসে অবস্থিত, যেখানে শিক্ষার্থীদের জন্য সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। ক্যাম্পাসে শ্রেণীকক্ষ, গবেষণাগার .

Advertisement

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের একটি সম্ভাবনাময় বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি তার উচ্চমানের শিক্ষা কার্যক্রম, গবেষণা কর্মকাণ্ড, এবং আধুনিক অবকাঠামোর জন্য ইতিমধ্যেই সুপরিচিত।

অবকাঠামো

Advertisement

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো বেশ আধুনিক। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে রয়েছে আধুনিক শ্রেণীকক্ষ, গবেষণাগার, গ্রন্থাগার, মিলনায়তন, খেলার মাঠ, ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য আবাসন, ক্যাফেটেরিয়া, এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা।

শ্রেণীকক্ষ

Advertisement

বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রেণীকক্ষগুলো আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসম্পন্ন। শ্রেণীকক্ষগুলোতে রয়েছে এসি, প্রজেক্টর, এবং অন্যান্য শিক্ষা উপকরণ।

গবেষণাগার

Advertisement

বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাগারগুলো আধুনিক যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জামে সজ্জিত। গবেষণাগারগুলোতে বিভিন্ন ধরনের গবেষণা কার্যক্রম পরিচালিত হয়।

গ্রন্থাগার

Advertisement

বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারে রয়েছে বিপুল পরিমাণ বই, সাময়িকী, এবং অন্যান্য প্রকাশনা। গ্রন্থাগারটি শিক্ষার্থীদের গবেষণা ও পড়াশোনার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র।

মিলনায়তন

Advertisement

বিশ্ববিদ্যালয়ের মিলনায়তনটি শিক্ষার্থীদের সাংস্কৃতিক ও সামাজিক কার্যক্রমের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। মিলনায়তনে রয়েছে একটি বড় হল, একটি থিয়েটার, এবং একটি ক্যাফে।

খেলার মাঠ

Advertisement

বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠগুলো শিক্ষার্থীদের খেলাধুলার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। খেলার মাঠগুলোতে রয়েছে ফুটবল মাঠ, ক্রিকেট মাঠ, এবং অন্যান্য খেলার মাঠ।

ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য আবাসন

Advertisement

বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য রয়েছে আবাসন ব্যবস্থা। আবাসনগুলোতে রয়েছে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা।

ক্যাফেটেরিয়া

Advertisement

বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়াগুলো শিক্ষার্থীদের খাবারের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। ক্যাফেটেরিয়াগুলোতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের খাবার ও পানীয়।

সুযোগ-সুবিধা

Advertisement

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে:

  • শিক্ষা বৃত্তি: বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করে।
  • শিক্ষার্থী কল্যাণ কেন্দ্র: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কল্যাণ কেন্দ্র শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ধরনের সহায়তা প্রদান করে।
  • ছাত্র-ছাত্রী সংগঠন: বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন ধরনের ছাত্র-ছাত্রী সংগঠন রয়েছে। এই সংগঠনগুলো শিক্ষার্থীদের সাংস্কৃতিক ও সামাজিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেয়।

ক্যাম্পাস ও আবাসন

JUST এর ক্যাম্পাসটি যশোর শহরের পাশে অবস্থিত, প্রায় 1000 একর জমির উপর। ক্যাম্পাসটিতে রয়েছে সুন্দর সবুজ প্রাকৃতিক পরিবেশ, আধুনিক অবকাঠামো এবং বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা।

Advertisement

ক্যাম্পাসে রয়েছে আধুনিক শ্রেণীকক্ষ, গবেষণাগার, গ্রন্থাগার, মিলনায়তন, খেলার মাঠ, ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য আবাসন, ক্যাফেটেরিয়া, এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা।

ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য আবাসন ব্যবস্থা রয়েছে দুই ধরনের: ছাত্রাবাস এবং ছাত্রীনিবাস। ছাত্রাবাসগুলোর প্রতিটি হলে 50 থেকে 100 জন শিক্ষার্থী থাকতে পারে। ছাত্রীনিবাসগুলোর প্রতিটি হলে 30 থেকে 50 জন শিক্ষার্থী থাকতে পারে।

Advertisement

ফ্যাকাল্টি ও বিভাগ

JUST বর্তমানে 8টি ফ্যাকাল্টি এবং 22টি বিভাগে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। ফ্যাকাল্টিগুলো হলো:

Advertisement
  • বিজ্ঞান
  • প্রকৌশল
  • কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান
  • ব্যবসায় প্রশাসন
  • কৃষি
  • আইন
  • জীববিজ্ঞান
  • চিকিৎসাবিজ্ঞান

শিক্ষা কার্যক্রম

JUST স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি পর্যায়ে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে। স্নাতক পর্যায়ে 4 বছর মেয়াদী কোর্স চালু রয়েছে। স্নাতকোত্তর পর্যায়ে 1 থেকে 2 বছর মেয়াদী কোর্স চালু রয়েছে। পিএইচডি পর্যায়ে 3 থেকে 5 বছর মেয়াদী কোর্স চালু রয়েছে।

JUST এর শিক্ষা কার্যক্রম জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানসম্মত। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্যও শিক্ষার সুযোগ রয়েছে।

Advertisement

গবেষণা ও উদ্ভাবন

JUST গবেষণা ও উদ্ভাবনে বিশেষ গুরুত্ব দেয়। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে রয়েছে বিভিন্ন গবেষণা কেন্দ্র এবং গবেষণাগার। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এবং শিক্ষকরা বিভিন্ন গবেষণা প্রকল্পে অংশগ্রহণ করেন।

Advertisement

JUST এর গবেষণা কর্মকাণ্ড দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

কো-কারিকুলার ও ছাত্রজীবন

Advertisement

JUST ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিভিন্ন ধরনের কো-কারিকুলার কার্যক্রমের ব্যবস্থা করেছে। এর মধ্যে রয়েছে:

  • ক্রীড়া
  • সাংস্কৃতিক
  • সামাজিক
  • রাজনৈতিক

ছাত্র-ছাত্রীরা এই কার্যক্রমগুলোর মাধ্যমে তাদের সামাজিক ও নেতৃত্বের দক্ষতা বিকাশ করতে পারে।

যশোরের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা

Advertisement

JUST যশোরের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে প্রতি বছর হাজারো দক্ষ জনশক্তি বের হচ্ছে, যারা দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখছে।

JUST এর গবেষণা কর্মকাণ্ডও যশোরের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সহায়ক হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা ফলাফল বিভিন্ন শিল্প ও ব্যবসায় কাজে লাগানো হচ্ছে।

Advertisement

প্রবেশাধিকার ও শিক্ষা কস্ট

JUST-এ ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীদের মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ভর্তির জন্য প্রতিবছর লিখিত পরীক্ষা এবং মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

Advertisement

JUST-এ শিক্ষার খরচ তুলনামূলকভাবে কম। স্নাতক পর্যায়ে প্রতিবছর প্রায় 10,000 টাকা খরচ হয়। স্নাতকোত্তর পর্যায়ে প্রতিবছর প্রায় 20,000 টাকা খরচ হয়।

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও লক্ষ্য

Advertisement

JUST ভবিষ্যতে একটি বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে উঠতে চায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের লক্ষ্য হলো:

  • উচ্চমানের শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম চালু করা
  • দক্ষ জনশক্তি তৈরি করা
  • দেশের অর্থনৈতিক

Advertisement

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সুবিধা

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে:

Advertisement
  • উচ্চমানের শিক্ষা: বিশ্ববিদ্যালয়টিতে উচ্চমানের শিক্ষা কার্যক্রম চালু রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা অত্যন্ত দক্ষ এবং অভিজ্ঞ।
  • গবেষণার সুযোগ: বিশ্ববিদ্যালয়টিতে গবেষণার সুযোগ রয়েছে। শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন গবেষণা প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে পারে।
  • আধুনিক অবকাঠামো: বিশ্ববিদ্যালয়টিতে আধুনিক অবকাঠামো রয়েছে। ক্যাম্পাসে রয়েছে আধুনিক শ্রেণীকক্ষ, গবেষণাগার, গ্রন্থাগার, মিলনায়তন, খেলার মাঠ, ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য আবাসন, ক্যাফেটেরিয়া, এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা।
  • কো-কারিকুলার কার্যক্রম: বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিভিন্ন ধরনের কো-কারিকুলার কার্যক্রমের ব্যবস্থা রয়েছে। এর মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের সামাজিক ও নেতৃত্বের দক্ষতা বিকাশ করতে পারে।
  • কম খরচ: JUST-এ শিক্ষার খরচ তুলনামূলকভাবে কম।

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তি ও আর্থিক সহায়তা

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিভিন্ন ধরনের বৃত্তি ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করে। এর মধ্যে রয়েছে:

  • জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বৃত্তি: বিশ্ববিদ্যালয়টি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন বৃত্তি প্রদান করে।
  • শিক্ষা সহায়তা তহবিল: বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব শিক্ষা সহায়তা তহবিল রয়েছে। এই তহবিল থেকে আর্থিকভাবে অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়।

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের ব্যবস্থা করে। এর মধ্যে রয়েছে:

Advertisement

more: তথ্য প্রযুক্তি কি

Advertisement
  • সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান: বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে রয়েছে নাটক, কবিতা আবৃত্তি, গান, বিতর্ক, এবং অন্যান্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
  • সাংস্কৃতিক সংগঠন: বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক সংগঠন রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে নাট্যদল, বিতর্ক দল, সঙ্গীত দল, এবং অন্যান্য সাংস্কৃতিক সংগঠন।

যশোর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রজীবন

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রজীবন অত্যন্ত সুন্দর ও আনন্দময়। ক্যাম্পাসের সুন্দর পরিবেশ, আধুনিক অবকাঠামো, এবং বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য একটি সুন্দর ও উপভোগ্য ছাত্রজীবন নিশ্চিত করে।

Advertisement

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের একটি সম্ভাবনাময় বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি তার উচ্চমানের শিক্ষা কার্যক্রম, গবেষণা কর্মকাণ্ড, এবং আধুনিক অবকাঠামোর জন্য সুপরিচিত।

Advertisement

বিশ্ববিদ্যালয়টি তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় একটি বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে উঠতে চায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের লক্ষ্য হলো:

  • উচ্চমানের শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম চালু করা
  • দক্ষ জনশক্তি তৈরি করা
  • দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখা

বিশ্ববিদ্যালয়টি তার লক্ষ্য অর্জনে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে:

  • আন্তর্জাতিক মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম চালু করা
  • গবেষণার জন্য আধুনিক সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা
  • আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা

বিশ্ববিদ্যালয়টি তার লক্ষ্য অর্জনে সফল হলে এটি বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের শিক্ষা ও গবেষণা ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।


যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা

Advertisement

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা বেশ উজ্জ্বল। বিশ্ববিদ্যালয়টি তার উচ্চমানের শিক্ষা কার্যক্রম, গবেষণা কর্মকাণ্ড, এবং আধুনিক অবকাঠামোর জন্য ইতিমধ্যেই সুপরিচিত। বিশ্ববিদ্যালয়টি তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় একটি বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে উঠতে চায়।

বিশ্ববিদ্যালয়টি তার লক্ষ্য অর্জনে বেশ কিছু সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে:

Advertisement
  • দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জনসংখ্যা: বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জনসংখ্যা বেশ বেশি। এই অঞ্চলের শিক্ষা ও গবেষণার চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এই চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
  • বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান: যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর যশোরে অবস্থিত। এই শহরটি একটি গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগ কেন্দ্র। বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অবস্থান শিক্ষার্থীদের জন্য সুবিধাজনক।
  • বিশ্ববিদ্যালয়ের সুযোগ-সুবিধা: বিশ্ববিদ্যালয়টিতে আধুনিক শিক্ষা ও গবেষণার জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে আন্তর্জাতিক মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম চালু করা হয়েছে। গবেষণার জন্য আধুনিক সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়টি তার লক্ষ্য অর্জনে সফল হলে এটি বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের শিক্ষা ও গবেষণা ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে উচ্চশিক্ষিত ও দক্ষ জনশক্তি তৈরি হবে। এই জনশক্তি দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নির্ধারণে কিছু বিষয়ের দিকে গুরুত্ব দেওয়া জরুরি। এর মধ্যে রয়েছে:

  • শিক্ষা ও গবেষণার মান: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার মান সর্বদা উন্নয়নের দিকে থাকতে হবে।
  • শিক্ষকদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা সর্বদা বৃদ্ধির দিকে থাকতে হবে।
  • অবকাঠামোগত উন্নয়ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামোগত উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে হবে।
  • আন্তর্জাতিক সহযোগিতা: বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করতে হবে।

বিশ্ববিদ্যালয়টি এই বিষয়গুলোর দিকে গুরুত্ব দিয়ে তার লক্ষ্য অর্জনে সফল হবে বলে আশা করা যায়।

Advertisement

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নির্ধারণে কিছু বিষয়ের দিকে গুরুত্ব দেওয়া জরুরি। এর মধ্যে রয়েছে:

  • শিক্ষা ও গবেষণার মান: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার মান সর্বদা উন্নয়নের দিকে থাকতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়টিকে আন্তর্জাতিক মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম চালু করতে হবে। গবেষণার জন্য আধুনিক সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করতে হবে। গবেষণার ফলাফল প্রকাশ ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি বৃদ্ধি করতে হবে।
  • শিক্ষকদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা সর্বদা বৃদ্ধির দিকে থাকতে হবে। শিক্ষকদের জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। শিক্ষকদের গবেষণা প্রশিক্ষণ দিতে হবে।
  • অবকাঠামোগত উন্নয়ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামোগত উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে হবে। আধুনিক শ্রেণীকক্ষ, গবেষণাগার, গ্রন্থাগার, মিলনায়তন, খেলার মাঠ, ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য আবাসন, ক্যাফেটেরিয়া, এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করতে হবে।
  • আন্তর্জাতিক সহযোগিতা: বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করতে হবে। বিশ্বের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যৌথ গবেষণা প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে। বিদেশী শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের আমন্ত্রণ করতে হবে।

বিশ্ববিদ্যালয়টি এই বিষয়গুলোর দিকে গুরুত্ব দিয়ে তার লক্ষ্য অর্জনে সফল হবে বলে আশা করা যায়।

Advertisement

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা বৃদ্ধির জন্য কিছু সুপারিশ

Advertisement

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের একটি সম্ভাবনাময় বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি তার উচ্চমানের শিক্ষা কার্যক্রম, গবেষণা কর্মকাণ্ড, এবং আধুনিক অবকাঠামোর জন্য ইতিমধ্যেই সুপরিচিত। বিশ্ববিদ্যালয়টি তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় একটি বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে উঠতে চায়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা বৃদ্ধির জন্য নিম্নলিখিত সুপারিশ করা যায়:

Advertisement
  • শিক্ষা ও গবেষণার মান বৃদ্ধি: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার মান সর্বদা উন্নয়নের দিকে থাকতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়টিকে আন্তর্জাতিক মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম চালু করতে হবে। গবেষণার জন্য আধুনিক সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করতে হবে। গবেষণার ফলাফল প্রকাশ ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি বৃদ্ধি করতে হবে।
  • শিক্ষকদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা সর্বদা বৃদ্ধির দিকে থাকতে হবে। শিক্ষকদের জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। শিক্ষকদের গবেষণা প্রশিক্ষণ দিতে হবে।
  • অবকাঠামোগত উন্নয়ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামোগত উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে হবে। আধুনিক শ্রেণীকক্ষ, গবেষণাগার, গ্রন্থাগার, মিলনায়তন, খেলার মাঠ, ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য আবাসন, ক্যাফেটেরিয়া, এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করতে হবে।
  • আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি: বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করতে হবে। বিশ্বের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যৌথ গবেষণা প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে। বিদেশী শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের আমন্ত্রণ করতে হবে।

এছাড়াও, নিম্নলিখিত বিষয়গুলোর দিকেও নজর দেওয়া যেতে পারে:

  • কারিগরি ও প্রযুক্তি শিক্ষার উন্নতি: দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য কারিগরি ও প্রযুক্তি শিক্ষার উন্নতি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্ববিদ্যালয়টিকে এই বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে।
  • কর্মসংস্থানমুখী শিক্ষার প্রসার: শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধির জন্য বিশ্ববিদ্যালয়কে কর্মসংস্থানমুখী শিক্ষার প্রসার ঘটাতে হবে। বিভিন্ন শিল্প ও ব্যবসায়ের সাথে যৌথ উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া যেতে পারে।
  • ছাত্র-ছাত্রীদের নেতৃত্বের দক্ষতা বৃদ্ধি: বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের নেতৃত্বের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করা যেতে পারে। ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বিভিন্ন কর্মশালা ও প্রশিক্ষণ প্রদান করা যেতে পারে।

এই সুপারিশগুলো বাস্তবায়ন হলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা যায়।

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা বৃদ্ধির জন্য কিছু সুপারিশের বাস্তবায়ন

Advertisement

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা বৃদ্ধির জন্য যেসব সুপারিশ করা হয়েছে সেগুলো বাস্তবায়নের জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো নেওয়া যেতে পারে:

শিক্ষা ও গবেষণার মান বৃদ্ধি

Advertisement
  • বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার মান বৃদ্ধির জন্য একটি টেকসই পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে।
  • শিক্ষা কার্যক্রম আন্তর্জাতিক মানসম্মত করতে হবে।
  • গবেষণার জন্য আধুনিক সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করতে হবে।
  • গবেষণার ফলাফল প্রকাশ ও বাস্তবায়নের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

শিক্ষকদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি

  • শিক্ষকদের জন্য প্রশিক্ষণ ও উন্নয়নের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করতে হবে।
  • শিক্ষকদের গবেষণা প্রশিক্ষণ দিতে হবে।
  • শিক্ষকদের পেশাগত উন্নয়নের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

অবকাঠামোগত উন্নয়ন

  • বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামোগত উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে হবে।
  • আধুনিক শ্রেণীকক্ষ, গবেষণাগার, গ্রন্থাগার, মিলনায়তন, খেলার মাঠ, ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য আবাসন, ক্যাফেটেরিয়া, এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করতে হবে।

আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি

  • বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য একটি কৌশলগত পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে।
  • বিশ্বের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যৌথ গবেষণা প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে।
  • বিদেশী শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের আমন্ত্রণ করতে হবে।

কারিগরি ও প্রযুক্তি শিক্ষার উন্নতি

  • দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য কারিগরি ও প্রযুক্তি শিক্ষার উন্নতি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
  • বিশ্ববিদ্যালয়ের কারিগরি ও প্রযুক্তি শিক্ষার মান বৃদ্ধির জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
  • বিভিন্ন শিল্প ও ব্যবসায়ের সাথে যৌথ উদ্যোগে কারিগরি ও প্রযুক্তি শিক্ষার মান বৃদ্ধির জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

কর্মসংস্থানমুখী শিক্ষার প্রসার

  • শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধির জন্য বিশ্ববিদ্যালয়কে কর্মসংস্থানমুখী শিক্ষার প্রসার ঘটাতে হবে।
  • বিভিন্ন শিল্প ও ব্যবসায়ের সাথে যৌথ উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া যেতে পারে।

ছাত্র-ছাত্রীদের নেতৃত্বের দক্ষতা বৃদ্ধি

  • বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের নেতৃত্বের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করা যেতে পারে।
  • ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বিভিন্ন কর্মশালা ও প্রশিক্ষণ প্রদান করা যেতে পারে।

এই পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়িত হলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা যায়।


যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি) বাংলাদেশের একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে স্নাতক, স্নাতকোত্তর, এবং পিএইচডি পর্যায়ে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়।

Advertisement

স্নাতক পর্যায়ে ভর্তি যোগ্যতা

যবিপ্রবিতে স্নাতক পর্যায়ে ভর্তির জন্য নিম্নলিখিত যোগ্যতা প্রয়োজন:

Advertisement
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা:
    • এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ ৪.০০ এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ থাকতে হবে।
    • ইংরেজি বিষয়ে এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ থাকতে হবে।
  • বয়সসীমা:
    • সাধারণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়স ১৮ থেকে ২২ বছরের মধ্যে হতে হবে।
    • মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের ক্ষেত্রে বয়স ১৮ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে হতে হবে।

বিশেষ যোগ্যতা:

  • বিজ্ঞান অনুষদের বিভাগসমূহ:
    • এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, এবং জীববিজ্ঞান বিষয়ে প্রত্যেকটিতে ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ থাকতে হবে।
  • প্রযুক্তি অনুষদের বিভাগসমূহ:
    • এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, এবং গণিত বিষয়ে প্রত্যেকটিতে ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ থাকতে হবে।
  • কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের বিভাগসমূহ:
    • এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় ইংরেজি বিষয়ে ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ থাকতে হবে।

স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ভর্তি যোগ্যতা

যবিপ্রবিতে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ভর্তির জন্য নিম্নলিখিত যোগ্যতা প্রয়োজন:

  • শিক্ষাগত যোগ্যতা:
    • স্নাতক/সমমান পরীক্ষায় ন্যূনতম সিজিপিএ ৩.০০ থাকতে হবে।
    • ইংরেজি বিষয়ে স্নাতক/সমমান পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ থাকতে হবে।

বিশেষ যোগ্যতা:

  • বিজ্ঞান অনুষদের বিভাগসমূহ:
    • স্নাতক/সমমান পরীক্ষায় সংশ্লিষ্ট বিভাগে ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ থাকতে হবে।
  • প্রযুক্তি অনুষদের বিভাগসমূহ:
    • স্নাতক/সমমান পরীক্ষায় সংশ্লিষ্ট বিভাগে ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ থাকতে হবে।
  • কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের বিভাগসমূহ:
    • স্নাতক/সমমান পরীক্ষায় সংশ্লিষ্ট বিভাগে ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ থাকতে হবে।

পিএইচডি পর্যায়ে ভর্তি যোগ্যতা

যবিপ্রবিতে পিএইচডি পর্যায়ে ভর্তির জন্য নিম্নলিখিত যোগ্যতা প্রয়োজন:

Advertisement
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা:
    • স্নাতকোত্তর/সমমান পরীক্ষায় ন্যূনতম সিজিপিএ ৩.৫০ থাকতে হবে।
    • ইংরেজি বিষয়ে স্নাতকোত্তর/সমমান পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ থাকতে হবে।

বিশেষ যোগ্যতা:

  • বিজ্ঞান অনুষদের বিভাগসমূহ:
    • স্নাতকোত্তর/সমমান পরীক্ষায় সংশ্লিষ্ট বিভাগে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ থাকতে হবে।
  • প্রযুক্তি অনুষদের বিভাগসমূহ:
    • স্নাতকোত্তর/সমমান পরীক্ষায় সংশ্লিষ্ট বিভাগে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ থাকতে হবে।

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয় তালিকা

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি) বর্তমানে ৬টি অনুষদে মোট ২৬টি বিভাগে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে।

Advertisement

বিজ্ঞান অনুষদ

  • পদার্থবিজ্ঞান
  • রসায়ন
  • জীববিজ্ঞান
  • ফলিত পদার্থবিজ্ঞান
  • ফলিত রসায়ন
  • ফলিত জীববিজ্ঞান

প্রযুক্তি অনুষদ

  • কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল
  • ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশল
  • মেকানিক্যাল প্রকৌশল
  • রাসায়নিক প্রকৌশল
  • সিভিল প্রকৌশল
  • পেট্রোলিয়াম ও মাইনিং প্রকৌশল
  • টেক্সটাইল প্রকৌশল

কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ

  • বাংলা
  • ইংরেজি
  • ইতিহাস
  • অর্থনীতি
  • দর্শন
  • সমাজবিজ্ঞান
  • ভূগোল
  • রাষ্ট্রবিজ্ঞান

ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ

  • ব্যবসায় প্রশাসন

স্বাস্থ্য বিজ্ঞান অনুষদ

  • ফার্মেসি
  • ফিশারিজ এন্ড মেরিন বায়োসাইন্স

সমাজকল্যাণ ও গবেষণা অনুষদ

  • সমাজকল্যাণ
  • গবেষণা

বিভাগসমূহের মধ্যে কিছু বিভাগে স্নাতক, স্নাতকোত্তর, এবং পিএইচডি ডিগ্রি প্রদান করা হয়। কিছু বিভাগে শুধুমাত্র স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রদান করা হয়।

Advertisement

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি) ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষে মোট ২,৩৮০টি আসন ছিল। এর মধ্যে স্নাতক পর্যায়ে ১,৬৭০টি, স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ৫৫০টি, এবং পিএইচডি পর্যায়ে ১৬০টি আসন ছিল।

বিভাগসমূহের মধ্যে আসন সংখ্যা নিম্নরূপ:

Advertisement

বিজ্ঞান অনুষদ

  • পদার্থবিজ্ঞান: ৪০
  • রসায়ন: ৪০
  • জীববিজ্ঞান: ৪০
  • ফলিত পদার্থবিজ্ঞান: ৪০
  • ফলিত রসায়ন: ৪০
  • ফলিত জীববিজ্ঞান: ৪০

প্রযুক্তি অনুষদ

  • কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল: ১০০
  • ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশল: ৬০
  • মেকানিক্যাল প্রকৌশল: ৬০
  • রাসায়নিক প্রকৌশল: ৬০
  • সিভিল প্রকৌশল: ৬০
  • পেট্রোলিয়াম ও মাইনিং প্রকৌশল: ৪০
  • টেক্সটাইল প্রকৌশল: ৪০

কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ

  • বাংলা: ৪০
  • ইংরেজি: ৪০
  • ইতিহাস: ৪০
  • অর্থনীতি: ৪০
  • দর্শন: ৪০
  • সমাজবিজ্ঞান: ৪০
  • ভূগোল: ৪০
  • রাষ্ট্রবিজ্ঞান: ৪০

ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ

  • ব্যবসায় প্রশাসন: ১২০

স্বাস্থ্য বিজ্ঞান অনুষদ

  • ফার্মেসি: ৬০
  • ফিশারিজ এন্ড মেরিন বায়োসাইন্স: ৬০

সমাজকল্যাণ ও গবেষণা অনুষদ

  • সমাজকল্যাণ: ৬০
  • গবেষণা: ৬০

যবিপ্রবিতে আসন সংখ্যা প্রতি বছর পরিবর্তিত হয়। ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে আসন সংখ্যা নির্ধারণের জন্য যবিপ্রবি কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা রয়েছে।

Advertisement

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কেমন


যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি) বাংলাদেশের একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি ২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। যবিপ্রবিতে বর্তমানে ৬টি অনুষদে মোট ২৬টি বিভাগে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়।

Advertisement

যবিপ্রবিকে বাংলাদেশের একটি ভালো মানের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে দক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষক-কর্মচারী রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রম আধুনিক ও যুগোপযোগী। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে গবেষণা কার্যক্রমও সক্রিয়।

যবিপ্রবিতে স্নাতক, স্নাতকোত্তর, এবং পিএইচডি ডিগ্রি প্রদান করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারীরা দেশে ও বিদেশে চাকরির সুযোগ পায়।

Advertisement

যবিপ্রবির সুযোগ-সুবিধাগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • আধুনিক শিক্ষা ও গবেষণা সুবিধা
  • দক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষক-কর্মচারী
  • সুন্দর ও মনোরম ক্যাম্পাস
  • বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া কার্যক্রম

যবিপ্রবির কিছু সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে:

  • বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস যশোর শহরের কেন্দ্র থেকে কিছুটা দূরে অবস্থিত।
  • বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসন সুবিধা কিছুটা সীমিত।

সামগ্রিকভাবে, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় একটি ভালো মানের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। এটিতে মানসম্পন্ন শিক্ষা ও গবেষণার সুযোগ রয়েছে।

Advertisement

উপসংহার

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের একটি সম্ভাবনাময় বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় একটি বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে উঠতে চায়।

Advertisement

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা বৃদ্ধির জন্য উপরে উল্লেখিত সুপারিশগুলো বাস্তবায়ন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই সুপারিশগুলো বাস্তবায়িত হলে বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে উচ্চশিক্ষিত ও দক্ষ জনশক্তি তৈরি হবে। এই জনশক্তি দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখবে।

Advertisement

FAQs

Advertisement

1. যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকাল কত?

উত্তর: ২০০৭ সাল।

Advertisement

2. যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের আয়তন কত?

উত্তর: প্রায় ১০০০ একর।

Advertisement

3. যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কতটি ফ্যাকাল্টি এবং বিভাগ রয়েছে?

উত্তর: ৮টি ফ্যাকাল্টি এবং ২২টি বিভাগ।

Advertisement

4. যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন কোন বিষয়ে পড়াশোনা করা যায়?

উত্তর: বিজ্ঞান, প্রকৌশল, কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান, ব্যবসায় প্রশাসন, কৃষি, আইন, জীববিজ্ঞান, এবং চিকিৎসাবিজ্ঞান।

Advertisement

5. যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য কি কি যোগ্যতা প্রয়োজন?

উত্তর: মাধ্যমিক

Advertisement

Click to rate this post!
[Total: 0 Average: 0]
Advertisement
Continue Reading
Advertisement
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Advertisement