Connect with us

অনলাইন ইনকাম

ইউটিউব কপিরাইট কি || ইউটিউব কপিরাইট থেকে বাচার উপায়
5 (2)

Published

on

ইউটিউব কপিরাইট সংক্রান্ত উদ্বেগের সমাধান করে, সঙ্গীতের বিকল্প প্রদান করে

ইউটিউব কপিরাইট কি || ইউটিউব কপিরাইট থেকে বাচার উপায়

Advertisement

ইউটিউব কপিরাইট

ইউটিউব কপিরাইট একটি আইনগত সুরক্ষা প্রতিরোধমূলক যা ভিডিও কন্টেন্ট স্রষ্টাদের উপর লাগু হয়। ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করা মানে আপনি আপনার নিজস্ব বিষয়বস্তু তৈরি করেন বা অন্যদের কন্টেন্ট উদ্ধৃত করেন না এবং তা আপনার মালিকানাধীন নয় তা দেখায়।

আপনি একটি ভিডিওতে আপনার নিজস্ব সামগ্রী ব্যবহার করতে পারেন, যদি তা কপিরাইটের অধীনে না পড়ে এবং আপনি সংগঠন, সরকার, ব্র্যান্ড বা অন্য কাউকের সামগ্রী ব্যবহার করতে চান, তাহলে আপনাকে কপিরাইট অনুমতি নিতে হবে।

Advertisement

ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার সময় ইউটিউব এই কপিরাইট নীতি সাবধানে পরিচালনা করে যায় এবং তা অনুসরণ করলে আপনার ভিডিও কন্টেন্ট সম্পর্কিত কোনও কপিরাইট সমস্যার মাঝে পড়বে না।

Advertisement

ইউটিউব কপিরাইট কি

ইউটিউব কপিরাইট একটি আইনগত সুরক্ষা প্রতিরোধমূলক যা ইউটিউবে উপস্থিত ভিডিও কন্টেন্টের স্রষ্টাদের সম্পত্তি এবং মালিকানাধীনতা সুরক্ষা করে। কপিরাইট আইনের মাধ্যমে এই অধিকারগুলি সাধারনত প্রযোজ্য হয় এবং ইউটিউব এই নীতিগুলি সাবধানে পরিচালনা করে।

কপিরাইট অধিকার মালিকদের বৈধ অধিকার দেয় ভিডিও কন্টেন্ট ব্যবহার করার জন্য এবং অন্যান্য ব্যক্তিদের এই কন্টেন্ট ব্যবহার করার সীমাবদ্ধতা স্থাপন করে।

Advertisement

ইউটিউব কপিরাইট নীতি ভিডিও সংগ্রহকারদের সুরক্ষা দেয় এবং তাদের অধিকার সীমাবদ্ধতা রক্ষা করে। যদি কেউ ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করতে চায়, তাহলে সেই ভিডিও কন্টেন্টটি কপিরাইট আইনের আওতায় রাখতে হবে এবং যদি অন্য কোনও ব্যক্তি অথবা প্রতিষ্ঠান সেই ভিডিওটির কপিরাইট মালিক হয়, তাহলে অনুমতি অর্জন করতে হবে। এছাড়াও, কপিরাইট অধিকার উল্লঙ্ঘনের মামলায় ইউটিউবের নিয়মাবলী আছে যা অনুসরণ করতে হবে।

কপিরাইট অধিকার মালিকানাধীন কিছু উপায় যা ইউটিউবে কপিরাইট সমস্যার থেকে বাঁচতে সাহায্য করতে পারে:

Advertisement
  1. নিজস্ব সামগ্রী তৈরি করুন: নিজের নিজস্ব ভিডিও তৈরি করুন এবং কপিরাইট সমস্যা থেকে বাঁচার জন্য এটিকে প্রয়োগ করুন।
  2. অনুমতি প্রাপ্ত সামগ্রী ব্যবহার করুন: আপনি কেউর সামগ্রী ব্যবহার করতে চান তাহলে অধিকারিক অনুমতি অর্জন করুন।
  3. পাবলিক ডোমেন সামগ্রী ব্যবহার করুন: পাবলিক ডোমেন সামগ্রীর উদ্ধৃতি এবং ব্যবহার করা অনুমতি পেতে নিশ্চিত হুন।
  4. লাইসেন্স ব্যবহার করুন: কিছু সামগ্রী লাইসেন্সের আওতায় প্রকাশিত হয় এবং আপনি সেই লাইসেন্স অনুযায়ী ব্যবহার করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, Creative Commons লাইসেন্স প্রয়োজনে সাহায্য করতে পারে।

সর্বশেষে, ইউটিউবের কপিরাইট নীতি এবং নিয়মাবলী ভালভাবে পড়ুন এবং আপনার ভিডিওগুলির অধিকার সুরক্ষার জন্য কপিরাইট সংক্রান্ত নীতিগুলি অনুসরণ করুন।

Advertisement

ইউটিউব কপিরাইট থেকে বাচার উপায়

ইউটিউবে কপিরাইট সমস্যা থেকে বাঁচতে নিম্নলিখিত উপায়গুলি অনুসরণ করতে পারেন:

  1. নিজের নিজস্ব সামগ্রী তৈরি করুন: ইউটিউবে কিছু ভিডিও তৈরি করতে চান তাহলে নিজের নিজস্ব সামগ্রী তৈরি করুন এবং সেটিকে কপিরাইট আইনের আওতায় রাখুন। এটি অন্যের সামগ্রী উদ্ধৃত না করলে আপনার সুরক্ষিততা বেড়ে যাবে।
  2. পাবলিক ডোমেন সামগ্রী ব্যবহার করুন: পাবলিক ডোমেন সামগ্রীর উদ্ধৃতি এবং ব্যবহার করা অনুমতি পেতে নিশ্চিত হুন। পাবলিক ডোমেন সামগ্রীর নিয়মাবলী পর্যালোচনা করুন এবং এমন সামগ্রীগুলি ব্যবহার করুন যা কপিরাইটের অধীনে নেই।
  3. অনুমতি প্রাপ্ত সামগ্রী ব্যবহার করুন: আপনি কোনও অন্য কেউর সামগ্রী ব্যবহার করতে চান তাহলে অধিকারিক অনুমতি অর্জন করুন। যেমন, আপনি একটি গানের ভিডিও তৈরি করতে চান তাহলে গানের লেখক এবং গায়কের অনুমতি প্রাপ্ত করুন।
  4. ফেয়ার ইউজ করুন: ফেয়ার ইউজ প্রিন্সিপাল মেনে চলুন। অন্যান্যের সামগ্রীগুলি ব্যবহার করার সময় উদ্ধৃতি দিয়ে সঠিক শ্রেণীবিন্যাস এবং যথার্থ অনুলিপির ব্যবহার করুন।
  5. লাইসেন্স ব্যবহার করুন: কিছু লাইসেন্সে সামগ্রী প্রকাশ করা হয় যা আপনাকে সীমিত অনুমতি দেয়। যেমন, কিছু সামগ্রী Creative Commons লাইসেন্স অধীনে প্রকাশিত হয় এবং আপনি সেই লাইসেন্স অনুযায়ী ব্যবহার করতে পারেন।

এছাড়াও, কপিরাইট সংক্রান্ত নীতিমালা এবং নিয়মাবলী ভালভাবে পড়ুন এবং অবশ্যই আপনার ভিডিওগুলির অধিকার সুরক্ষার জন্য কপিরাইট সম্পর্কিত নীতি অনুসরণ করুন। এছাড়াও, ইউটিউবের কপিরাইট সংক্রান্ত সমস্যার সম্পর্কে যদি কোনও সন্দেহ থাকে তাহলে অনুমতি অর্জনের জন্য অধিকারিক সংস্থায় পরামর্শ নিন।

Advertisement

ইউটিউব চ্যানেল কত প্রকার

ইউটিউবে চ্যানেল সংক্রান্ত কয়েকটি প্রকার রয়েছে। নীচের তালিকায় কিছু প্রকার চ্যানেল উল্লেখ করা হয়েছে:

  1. ব্রান্ডেড চ্যানেল (Branded Channels): এই চ্যানেলগুলি প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানের নাম এবং পরিচিতির উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়। সাধারণত কোম্পানিগুলি, সংস্থা বা ব্রাণ্ড নামের সাথে সম্পর্কিত চ্যানেলগুলি ব্রান্ডেড চ্যানেল হিসাবে পরিচিত।
  2. ব্যক্তিগত চ্যানেল (Personal Channels): এই চ্যানেলগুলি একজন ব্যক্তির নাম এবং ব্যক্তিগত পরিচিতির উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়। এই চ্যানেলগুলি সাধারণত ব্লগার, ভ্লগার, নাটক অভিনেতা, মিউজিশিয়ান বা কোনও ব্যক্তিগত ক্রিয়াকলাপের উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়।
  3. কর্মসূচি চ্যানেল (Community Channels): এই চ্যানেলগুলি একটি সম্প্রদায়ের জন্য তৈরি হয় এবং সম্প্রদায়ের সদস্যদের দ্বারা পরিচালিত হয়। এই চ্যানেলগুলি সাধারণত ফোরাম, সাম্প্রদায়িক কার্যক্রম, গেমিং সম্প্রদায়, বিনোদন সম্প্রদায় ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়।
  4. পার্টনারশিপ চ্যানেল (Partnership Channels): এই চ্যানেলগুলি ইউটিউব পার্টনারশিপ প্রোগ্রামের অংশগ্রহণকারীদের দ্বারা পরিচালিত হয়। এই চ্যানেলগুলি প্রায়শই ব্লগার, ভ্লগার, নাটক অভিনেতা, মিউজিশিয়ান বা কোনও কন্টেন্ট তৈরি করার জন্য প্রতিষ্ঠিত কর্মসূচি সম্প্রদায়ের সদস্যদের দ্বারা চালিত হয়।

এই প্রকারের চ্যানেলগুলি ইউটিউবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে এবং বিভিন্ন ধরণের কন্টেন্ট প্রদান করতে পারে। চ্যানেলটির প্রকার পছন্দমত চয়ন করতে আপনার উদ্দেশ্যগুলি এবং আপনার কন্টেন্টের ধরণের উপর নির্ভর করবে।

Advertisement

ইউটিউব কি

ইউটিউব হলো একটি অনলাইন ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম যেখানে ব্যবহারকারীরা নিজের ভিডিও তৈরি করতে এবং অন্যান্য ব্যবহারকারীদের সাথে ভিডিও ভাগাভাগি করতে পারেন।

এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় অনলাইন ভিডিও প্ল্যাটফর্ম হিসাবে পরিচিত।

Advertisement

ইউটিউব ব্যবহারকারীদের অনেক বিষয়ে অনুমতি দেয়, যেমন নিজের চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করা, অন্যদের ভিডিও দেখা, ভাগাভাগি করা, মন্তব্য করা ইত্যাদি। ইউটিউবে বিভিন্ন ধরণের কন্টেন্ট পাওয়া যায়, যেমন শিক্ষামূলক কন্টেন্ট, বিনোদন, খেলাধুলা, মিউজিক ভিডিও, সাক্ষাৎকার, টিউটোরিয়াল, কমেডি ইত্যাদি।

ইউটিউবের বিশেষ বৈশিষ্ট্য এমনভাবে কাজ করছে যে, প্রতিটি ব্যবহারকারী তাঁর নিজস্ব চ্যানেল তৈরি করে ভিডিও আপলোড করতে পারেন এবং সেই চ্যানেলের সাথে আপনার ভাগাভাগি করতে পারেন। ইউটিউব একটি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা প্রদান করে, সামাজিক যোগাযোগ সুবিধা প্রদান করে এবং ব্যবহারকারীদের ভাগ্যক্রমে আয় উপার্জনের সুযোগ প্রদান করে।

Advertisement

বাংলাদেশে ইউটিউব কত সালে চালু হয়

ইউটিউব বাংলাদেশে 2005 সালে চালু হয়েছিল। ইউটিউব তখন সম্পূর্ণ বাংলা সমর্থন করেনি, কিন্তু 2008 সালে ইউটিউবে বাংলা ভাষায় মাল্টিলিংগুয়েজ সমর্থন শুরু হয়। এরপর থেকেই বাংলাদেশের ইউটিউব ব্যবহারকারীদের সংখ্যা দ্রাস্তিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বাংলাদেশের উপভোগকারীরা ইউটিউব প্ল্যাটফর্মে নিজেদের কন্টেন্ট তৈরি করতে এবং অন্যদের সাথে ভাগাভাগি করতে সক্ষম হয়েছেন।

Advertisement
Click to rate this post!
[Total: 2 Average: 5]
Continue Reading
Advertisement
1 Comment

1 Comment

  1. Pingback: ভিটমেট ডাউনলোড হচ্ছে না কেন? ভিটমেট কি | Amir info Bangla

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Advertisement